Wellcome to National Portal

কোনা জাল (মশারি জাল), কারেন্ট জাল, কড়া জাল, বিভিন্ন ধরনের চাই প্রভৃতি ব্যবহার, মাছের আবাসস্থলে বা চলাচল ও প্রজননের স্থলে স্থায়ী বা অস্থায়ী বাঁধ বা স্থাপনা তৈরি করে, উন্মুক্ত জলাশয়ে বিষ প্রয়োগ করে অথবা বৈদ্যুতিক শক দিয়ে মৎস্য আহরণ করলে, ডিম ওয়ালা মাছ ধরলে, মাছের পোনা ধরলে জরিমানা আদায় ও আইনানুগ শাস্তি প্রদান করা হবে। মৎস্য সংরক্ষন আইন-১৯৫০ সম্পর্কে জানুন, মেনে চলুন এবং অন্যকেও জানান ও হাওর, খাল-বিল, নদী তথা উন্মুক্ত জলাশয়ে দেশীয় প্রজাতির মাছ বৃদ্ধি করুন। মৎস্য অধিদপ্তর, সুনামগঞ্জ


মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

History and functions

১৯০৬ সনে অখণ্ড ভারতের রাজস্ব বোর্ডের সদস্য স্যার কৃষ্ণ গোবিন্দ গুপ্ত-র বেঙ্গল ফিশারিজ প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা সম্পর্কে পরিচালিত সমীক্ষার সুপারিশক্রমে ১৯০৮ সনে মৎস্য পরিদপ্তর প্রতিষ্ঠিত হয়। মৎস্য পরিদপ্তর বিগত ১৯১০ সনে কৃষি অধিদপ্তরের সাথে একীভূত হয়। পরবর্তীতে এ পরিদপ্তর ১৯২৭ সনে বিলুপ্ত করা হয় এবং আবার ১৯৩৭ সনে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৩ সনে পরিদপ্তর মৎস্য অধিদপ্তরে উন্নীত হয়।

মাছ ও চিংড়িসহ অন্যান্য জলজ সম্পদের স্থায়িত্বশীল উৎপাদন বৃদ্ধি করে দেশের জনগণের পুষ্টি চাহিদা পূরণ ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি এবং অভীষ্ট জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণে উন্মুক্ত জলাশয়ের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এ ক্ষেত্র হতে প্রাপ্ত সুফলের মাধ্যমে দরিদ্র মৎস্যজীবী ও মৎস্যচাষি, তথা বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সাধন মৎস্য অধিদপ্তরের উদ্দেশ্য।

সুনামগঞ্জ জেলার জেলা ব্যান্ডিং হিসেবে হাওর ভিত্তিক পর্যটন শিল্পকে বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এ উদ্যোগ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী বিভিন্ন কর্ম পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে নীলাদ্রী লেকের পাশে ডিসি পার্ক নির্মানের কাজ প্রায় শেষের দিকে। টেকেরঘাটে একটি থ্রী স্টার রেষ্ট-হাউজ নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। অধিকন্তু টাংগুয়ার হাওরকে “হাওর কন্যা, সুনামগঞ্জ” হিসেবে বিশ্বব্যাপী পরিচিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন সভা, সেমিনার, কর্মশালা করে জেলা ওয়েবপোর্টালে নিয়মিত তথ্য আপডেট করা হচ্ছে। জেলা ব্র্যান্ডের লগো নির্ধারণের জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। উক্ত পরিকল্পনায় শক্তি, দুর্বলতা, সম্ভাবনা ও ঝুকিঁ বিশ্লেষণ করা হয়েছে। প্রতি বছর অকাল বন্যায় সুনামগঞ্জ জেলার ফসল ও জীবনমানের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় বিধায় হাওরকন্যা, সুনামগঞ্জের মাছ ও ধান রক্ষার জন্য হাওর বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। হাওর রক্ষা বাঁধের কাজ সফলভাবে শেষ করতে পারলে হাওরের যে সব সম্ভাব্য ফলাফল অর্জিত হবে তা হল: (১) পর্যটকের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাবে, (২) নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে, (৩) অর্থনৈতিক গতিশীলতা বৃদ্ধি পাবে, (৪) বিনিয়োগমুখী পরিবেশ গড়ে উঠবে, (৫) জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হবে।

জেলা মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন মৎস্য অধিদপ্তরের জেলা পর্যায়ের অফিস।

এই কার্যালয় প্রধানের পদবী জেলা মৎস্য কর্মকর্তা । জেলা মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়ের অধীনে ১২ টি উপজেলার ১২ টি উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা কার্যালয় । জামালগঞ্জ , ধর্মপাশা ,মধ্যনগর্, তাহিরপুর ,শাল্লা্‌,শান্তিগঞ্জ্‌, দিরাই ,জগন্নাথপুর,সুনামগঞ্জ, দোয়ারাবাজার , বিশ্বম্ভরপুর  এবং ছাতক   উপজেলা মৎস্য অফিসের প্রধানগণের পদবী সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা/উপজেলা  মৎস্য কর্মকর্তা।